📰 বৈশ্বিক চাঞ্চল্যের কেন্দ্রস্থল: সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে গ্রেফতার করা হয়েছে
ডেস্ক রিপোর্ট | কাল্পনিক সংবাদ
📅 নারায়ণগঞ্জ জেলা, ১২ জুন ২০২৫
আজ এক বৈধ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে নিরাপত্তা বাহিনী সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ-কে গ্রেফতার করেছে, এ খবর পাওয়া যাচ্ছে কর্ণফুলী জেলহাট রোডে অবস্থিত তার ব্যক্তিগত ভাড়াবাড়ি থেকে।
🎯 কী কারণে গ্রেফতার?
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, মামলাটির প্রধান শীর্ষ অভিযোগগুলো —
-
জাতীয় সম্পদের অবাঞ্চিত ও অনিয়মিত ব্যবহার
-
বিদেশী তহবিলের সাহায্যে রাজনৈতিক সংগঠন ও ক্যাম্পেইন পরিচালনা
-
ব্যাংক হিসেব ও আইনি দলিলের মধ্যে ছলন
🚨 গ্রেফতারি অভিযান এবং পরবর্তী পর্যায়
-
ভাড়াবাড়িতে দরজার নক শুনে নিজের ঘর থেকে বেরিয়ে আসার পর আইন-প্রণিধানিক হাতে থাকা গ্রেফতারি নোটিশ তুলে দেওয়া হয়।
-
তাকে রাজউক-রংপুর জোন অফিসে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানকার আধিকারিকদের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে।
-
খুনী সন্দেহে নয়—এই গ্রেফতার তদন্ত-উদ্দেশ্যমূলক, যাতে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রমাণ সংগ্রহ করা হবে।
🕵️♂️ তদন্তের পরবর্তী পর্যায়
সরকারি কমিশন গঠন করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন বিশিষ্ট বিচারপতি ফজলে হায়াত খান। তারা সামনের তিন সপ্তাহে যাবতীয় আর্থিক দলিল, ব্যাংক রিপোর্ট, এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ নিয়েই তদন্ত চালাবে।
🪧 রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ২০১৩–২০২৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্বে ছিলেন। তার সমর্থকরা এই গ্রেফতারের ঘটনাকে “কার্যনির্বাহী শাসনের দাপট” বলে অভিহিত করছে এবং “রাষ্ট্রীয় নির্যাতন” দাবি করছে। অন্যদিকে বর্তমান সরকার বলছে, এটি প্রমাণ করতে হবে যে সাবেক রাষ্ট্রাপতি সাংবিধানিক ও নির্বাচনী জবাবদিহির বাইরে গিয়েছিলেন।
🔍 মানুষের প্রতিক্রিয়া
-
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. হুমায়ূন কবির বলেছেন, “জনসম্মুখে এমন উচ্চপদস্থ ব্যক্তির গ্রেফতার ঘটনা বিরল। এর মানে একটাই—দেশে এখন ভবিষ্যদ্বাণিপূর্ণ কোনও নতুন রাজনৈতিক বা সামাজিক পরীক্ষা শুরু হতে পারে।”
-
সহকর্মী ও সমিতি নেতারা বলছেন, “এই অভিযান আইন ও শৃঙ্খলার শাসনের মাপকাঠিতেই হয়েছে। উনার বিরুদ্ধে যদি প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে আইনের ফাঁকফোকর বুঝিয়ে দেয়া দরকার।”
⚖️ ফলাফল ও দৃষ্টিভঙ্গি
সর্বোপরি, এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হয়ে থাকবে—যেখানে নির্বাহী শাখা তার সংবিধান এবং দেশের শাসন কাঠামোর মধ্যে থাকার দায়িত্বের প্রমাণ দিচ্ছে।